ঘোষনা থাকলেও মিলছে না ক্ষতিপূরণের টাকা : ফান্ডে টাকা নেই সাফাই দপ্তরের

27th August 2021 8:50 pm বাঁকুড়া
ঘোষনা থাকলেও মিলছে না ক্ষতিপূরণের টাকা : ফান্ডে টাকা নেই সাফাই দপ্তরের


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :   হাতির হানায় ক্ষতির মুখে বাঁকুড়ার গ্রামবাসীরা গ্রামবাসীরা পাচ্ছে না ক্ষতিপূরণের টাকা ! 'ফান্ডে টাকা নেই' বলে সাফাই বনদপ্তরের!

ফের বুনো দাঁতালের তান্ডবে সন্ত্রস্ত বাঁকুড়ার গ্রাম। রাতভর বনের হাতির তান্ডবে চরম ক্ষতির মুখে কৃষক থেকে ব্যবসায়ী। বিপুল ক্ষতির মুখে দাঁড়িয়ে কপালে হাত গ্রামবাসীর। সূত্রের খবর, গতকাল ভোররাতে একটি বুনো হাতি ঢুকে পড়ে বাঁকুড়ার  বৃন্দাবনপুর গ্রামে এবং গ্রামে ঢুকেই হাতিটি প্রথমে গ্রামের মুখে থাকা ৪ টি দোকানে ভাঙচুর চালায়। এখানেই শেষ হয়নি গজরাজের লীলা। এরপর হাতিটি ফসলের ক্ষেত ও একাধিক বাড়িতে হানা দিয়ে নষ্ট করে বেশ কিছু ফসল ও গাছ। আর এই বিপুল ক্ষতির মুখে দাঁড়িয়ে চরম আতঙ্কে গ্রামবাসী। এমন অবস্থায় বারবার জানিয়েও কোনো সাহায্য মেলেনি বনদপ্তরের তরফে। গ্রামবাসীর অভিযোগ, বারংবার বৃন্দাবনপুর বিট অফিসারকে জানিয়েও কোন সুরাহা হয়না, মেলেনা কোনো ক্ষতিপূরণ।

যদিও বৃন্দাবনপুরের বিট অফিসার এই প্রসঙ্গে সরকারি ব্যবস্থাকে সামনে এনেছেন। তিনি বলেন,  সমস্ত কাগজপত্র করে ব্লকের কর্মদক্ষ সই স্বাক্ষর নিয়ে আমাদের অফিসে জমা দেওয়ার কাজ সমস্তই করে দিই। তবে এখন এই ফান্ডে টাকা নেই।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।